বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি আপনি কি তা জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বিশাল জায়গা দখল করে আছে। যার ফলে বিশ্বজুড়ে প্রচুর মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করে নিজের ক্যারিয়ার গড়ছে খুব সহজে।

বর্তমানে-ফ্রিল্যান্সিং-এর-সব-থেকে-ডিমান্ডেবল-সেক্টর-কোনটি

কোন কোন সেক্টর বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় জায়গা দখন করে আছে। এখানে তার কয়েকটি জনপ্রিয়, কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর নিয়ে আলোচনা করব। যার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার জন্য বা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য কোনটা ভালো। 

সূচিত্রঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয়  সেক্টরসমূহ বিস্তারিত জানুন 

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয়  সেক্টরসমূহ বিস্তারিত জানুন 

বর্তমান যুগে ফ্রিল্যান্সিং শুধু একটি সেক্টর নয় বরং তরুণ-তরুণীর আয়ের অন্যতম বড় ভরসাযোগ্য বড় সেক্টর হয়ে উঠেছে। বিশ্ব এখন ডিজিটালমুখী অনলাইন ভিত্তিক কাজের উপর নির্ভর করছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত পর্যায় পযর্ন্ত  সবাই অনলাইন সেবা নিতে আগ্রহী। এর ফলে ফ্রিল্যান্সিং বাজারে নিত্যনতুন সুযোগ তৈরি হচ্ছে এবং দক্ষতা অনুযায়ী কাজ পাওয়া সম্ভাবনা বাড়ছে।

 ফ্রিল্যান্সিং কাজের স্বাধীনতা সময়ের নমনীয়তা এবং  সীমাহীন সুযোগ আছে এখানে। আপনি আপনার যোগ্যতা ও আগ্রহের জায়গা থেকে দক্ষতা অর্জন করে সহজেই জনপ্রিয় সেক্টরগুলোতে কাজ করতে পারবেন। যেমনঃ ওয়েব ডেভেলটমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট রাইটিং, ভিডিও এডিটিং বর্তমানে এগুলা ব্যাপক জনপ্রিয়। বর্তমানে কাজ পাওয়া সহজ কারণ ব্যবসায়ীরা তাদের ওয়েবসাইট তৈরি থেকে শুরু করে ম্যানেজমেন্টের জন্য  দক্ষ ফ্রিল্যান্সিং খুঁজে থাকেন। বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশগুলোতে অসংখ্য তরুণ তরুণী এই সেক্টরের যুক্ত হচ্ছে এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে।

ওয়েব ডেভেলটমেন্ট করে আয় করার উপায়

আপনি যদি ওয়েব ডেভেলপারে দক্ষ হতে পারেন তাহলে আপনার জন্য কাজ পাওয়া অনেক সহজ। আপনি চাইলে বিভিন্ন কোম্পানিতে চাকরি করতে পারবেন। ডেভেরপারের অনেক চাহিদা রয়েছে দেশ-বিদেশে। লক্ষ করলে দেখতে পাবেন ওয়েব ডেভেলটমেন্টর এর চাহিদা অনেক বেশি। বর্তমান সময়ে ১ বিলিয়ন ওয়েবসাইট রয়েছে। ১৯৯৯ সালের তুলনাই এখন ওয়েবসাইট ২,২৯০% সংখ্যা বেশি দাঁড়িয়েছে। প্রতি সেকেন্ড প্রায় ৪৫ টি ওয়েবসাইট তৈরি হয়ে থাকে। 

আরো পড়ুনঃ ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ পুনরায় ইনস্টল করুন 

এই অসংখ্য ওয়েবসাইট থাকা সত্বেও ডেভেলপার সংখ্যা অনেক কম মোটামোটি ২৭.৬ মিলিয়ন হবে। তাদের মধ্যে ৪০% ডেভেরপার আছে যারা সঠিকভাবে কাজ করছে। এসবের কারণে ডেভেরপারের মান অনেক বেশি ও সেরা পেশা হয়ে উঠেছে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ডেভেলপমেন্টের কাজের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। যার ফলে সারা বিশ্ব জুড়ে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর চাহিদা অনেক রয়েছে এই কাজের প্রসার আরও অনেক বাড়বে বলে আশা করা যায়। অনেক তরুণ-তুরুণী ওয়েব ডেভেলপমেন্টের নিজের ক্যারিয়ার গড়ার জন্য আগ্রহী হয়ে উঠেছে।

মোবাইল অ্যাপ ডেভেলটমেন্ট করে আয় করুন

অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট ক্যারিয়ার হিসেবে কেমন সেটা নিয়ে আজকে আলোচনা করবো। বর্তমান বিশ্বের কথা আপনারা সবাই জানেন কি পরিমান revolution হয়েছে মোবাইল অ্যাপ ডেভেলটমেন্ট। সবাই এই ডেভেলটমেন্টে আসার জন্য স্বপন দেখছেন। বেস্ট জব  ইন আমেরিকান শিরোনামে একটি রির্পোট প্রকাশ করেন যেখানে ৯৬৩ টি জব কেটাগরি মধ্যে অ্যাপ ডেভেলটমেন্টে অবস্থান সবচেয়ে বেশি। তাদের গড় বার্ষিক আয় ৯৮ হাজার ডলার এটি শুধু একটি জব সেক্টর। অ্যাপ ডেভেলটমেন্ট করে শুধু কি জব করা যায় না। অ্যাপ ডেভেলটমেন্ট করে ঘরে বসে প্যাসিভ ইনকাম করা যায়। 

বর্তমানে-ফ্রিল্যান্সিং-এর-সব-থেকে-ডিমান্ডেবল-সেক্টর-কোনটি

অ্যাপ ডেভেলটমেন্ট করে অনেক ভাবে ইনকাম করা যায় যেমন অ্যাড দিয়ে আয়, অ্যাপসের মধ্যে কোনো কিছু বিক্রি করে আয় ও বিভিন্ন মডেলে গিয়ে আয় করা যায়। অ্যাপ থেকে ইনকাম করতে কারো মুখাপেক্ষী হতে হয় না। যদি আপনার একটি অ্যাপ জনপ্রিয় হয়ে যায় তাহলে আপনাকে আর ইনকাম নিয়ে ভাবতে হবে না। আপনি যদি প্লে স্টোর থেকে ১০ হাজার টাকা ইনকাম করেন কারো কিছু যায় আসে না কারণ মার্কেটপ্লেস কত বড়। বাংলাদেশের ১০ হাজার ছেলে মেয়ে ভালো অ্যাপ ডেভেলট করে প্রতি মাসে ভালো একটা ইনকাম মার্কেটপ্লেস থেকে নিয়ে আসে তাহলে বাংলাদেশের বেকারত্ব দূর হবে।

ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করার উপায়

প্রতিদিন বাড়ছে অনলাইন বিজনেস সেই সাথে বাড়ছে প্রচার প্রচারণার ডিজিটাল মার্কেটিং। তাই অনলাইন ইনকাম করার অন্যতম উপায় হয়ে উঠেছে ডিজিটাল মার্কেটিং দারুণ জনপ্রিয়। এর ফলে বেড়েছে ডিজিটাল মার্কেটর হিসাবে কাজ করে আয়ের সুযোগ। ডিজিটাল এই সেক্টরে ৫ ভাবে কাজ করে আয় করা সম্ভব। যেমনঃ SEO বা সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন আপনি গুগোলে একটি প্রোডাক্টস যেমন কলম লিখে সার্চ করলে শুরুতে দেখবেন কোনো কলম ব্যান্ডের ওয়েবসাইট নেই। 

আরো পড়ুনঃ  ইনস্টাগ্রাম বন্ধ আছে কি না যাচাই করুন 

কিন্তু একি পিরিয়াতে কলমের তথ্য যেকোনো ই-কর্মাস প্ল্যাটফর্মে ব্যান্ডের কলমের অফার দেখতে পাবেন। কারণ এই এই কোম্পানির এসইও অপটিমাজেশন ভালোভাবে করা তাই এসইও করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং ভালো একটি অফশন। ওয়েবসাইট মার্কেটিং একইভাবে আপনি SEO ব্যবহার করে আপনার ওয়েবসাইটকে কাস্টমারদের কাছে দৃশ্যমান করে সফলভাবে ওয়েবসাইট মার্কেটিং করতে পারবেন। সোশ্যাল মিডিয়া মাকেটিং ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক, ইউটিউব ও টুইটার  ব্যবহার করে আপনি আপনার ব্যান্ড ও প্রডাক্টের প্রোমোশন করতে পারবেন। এখানেও SEO আপনাকে এগিয়ে রাখবে কয়েক ধাপ। এই প্লাটফর্মগুলো ব্যবহার করে অ্যাপ মার্কেটিং করারও সহজ।

গ্রাফিক্স করে ইনকাম করার উপায়

আপনি গ্রাফিক্স এর মাধ্যমে প্রথমেই শেখার পর অবস্থাতেই মানে শেকার পরেই আপনি এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। গ্রাফিক্সে এই সুবিধাটা রয়েছে মনে করেন আপনি শিখে ফেলছেন শেখার পরেই আপনি দেখবেন যে এখান থেকে আপনার ইনকাম চলে আসছে। মূল কথা হচ্ছে কিভাবে ইনকাম আসবে। এখানে দুইটা অপশন রয়েছে একটি হচ্ছে প্যাসিভ ইনকাম আরেকটি হচ্ছে এক্টিভ ইনকাম এক্টিভ মার্কেটপ্লেসে আপনাকে ক্লায়েন্টের সাথে কমিউনিকেশন করে কাজ নিতে হবে।

আরেকটি হলো প্যাসিভ ইনকাম আপনি এই যে যে কাজগুলো করলেন সে যেমন একজন ক্লায়েন্টের বিজনেস কার্ড আমি করে দিবো শুধু বিজনেস কার্ডটা আমি করে দিয়ে একটা মার্কেটে আমি আপলোড করে রাখবো। যে ক্লায়েন্টের দরকার সে ক্লায়েন্ট সেটাকে ডাউনলোড করে নিল অথবা সেটাকে কিনে নিল। সেখানে শুধু নামটাকে এডজাস্ট করে দিবে তার নামটাকে সে এখানে ইনক্লুড করবে। শুধু এই গ্রাফিক্স এর মাধ্যমে আপনারা চাইলে ইনকাম করতে পারবেন।

ভিডিও এডিটিং করে কিভাবে ইনকাম করবেন

ভিডিও এডিটিং এর জন্য মার্কেটপ্লেসগুলোতে প্রচুর পরিমাণে কাজের চাহিদা রয়েছে। যেকোনো মার্কেটপ্লেস যেমনঃ ফাইবার, আপওয়াক, ফ্রিল্যান্সর ও পিপুপাকওয়ার ইত্যাদি এই সাইটগুলোতে আপনার ভিডিও এডিটিং এর উপর সার্ভিস তৈরি করতে পারবেন। এখান থেকে আপনি দেশ ও দেশের বাহিরে মানুষের জন্য ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফমে ভিডিও বিজ্ঞাপন দেখিয়ে বেশ ভালো ইনকাম করা যায়।

আরো পড়ুনঃ  ফ্রি টাকা ইঙ্কাম করার সেরা ৩ টি উপায় 

বর্তমানে সবচেয়ে চাহিদা সম্পূর্ণ কাজ হলো বিয়ের ভিডিও এডিটিং করা। দিন দিন ভিডিও গ্রাফার বাড়ছে তার জন্য দরকার ভিডিও এডিটরের। আপনি যদি প্রফেশনাল ভাবে ভিডিও এডিটিং করতে পারেন তাহলে আপনার জন্য কাজ পাওয়া কোনো বেপার না। ইউটিউবারদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে তার জন্যও প্রয়োজন ভিডিও এডিটরের। তাই আপনার ক্যারিয়ার গড়তে ভিডিও এডিটিং এর কাজ শিখতে পারেন।

কনটেন্ট রাইটিং করে কিভাবে আয় করা যায়

আপনি যদি ভালো একজন কনটেন্ট রাইটিং হতে পারেন তাহলে আপনার আয় অনলাইন থেকেও আসবে ও অফলাইন থেকেও আসবে। কনটেন্ট রাইটিংদের কাজ হলো তাদের লেখার মাধ্যমে মানুষদেরকে বুঝানো। আপনার লেখা সুন্দর মার্জিত ভাবে ফুটিয়ে তুলতে হবে লেখা দিযে মানুষের সামনে।আপনার যদি কন্টেনের রাইটিং এ দক্ষ হতে পারেন তাহলে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস থেকে যেমন আপওয়াক, ফাইবার, ফ্রিল্যান্সিং, পিপুরআফওয়াক বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট থেকে কাজ পেয়ে যাবেন। 

এসব প্লাটফর্মে কাজ করে আপনি মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করতে পারবেন। আবার আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইট লিখে ইনকাম করতে পারবেন যদি আপনার অন্যদের ওয়েবসাইটে কাজ করতে না চান। আপনি যদি ইংরেজিতে কনটেন্ট লিখতে পারেন তাহলে তো কোনো কথায় নেই। কারণ ইংরেজি কনটেন্টের চাহিদা আগে থেকেই অনেক বেশি আশা করা যায় এর চাহিদা আরও বাড়বে।

ই-কমার্স ওয়েবসাইট খুলে টাকা ইনকাম করার উপায়

ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় আজকে তা নিয়ে আলোচনা করবো। আশা করি এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়বেন তাহলেই বিস্তারিত জানতে পারবেন। বর্তমান যুগে তথ্যপ্রযুক্তির প্রভাব আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেতে স্পষ্টভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। আজ আমরা যেকোনো তথ্য বা প্রয়োজনীয় জিনিস বুঝতে গেলে প্রথমে গুগলে কিংবা অন্যান্য ইঞ্জিনের মাধ্যমে খুজে থাকি এর ফলে চোখের সামনে ভেসে অসংখ্য ওয়েবসাইট। এই ওয়েবসাইটগুলো থেকে আমরা কাঙ্ক্ষিত তথ্য সংগ্রহ করি। তাই সহজে বোঝা যায় একটি ওয়েবসাইট কতটা গুরুত্বপূর্ণ এর আধুনিক যুগে এর প্রভাব কতখানি। 

বর্তমানে-ফ্রিল্যান্সিং-এর-সব-থেকে-ডিমান্ডেবল-সেক্টর -কোনটি

অনেকের মধ্যে ইচ্ছা থাকে নিজের ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার কিন্তু বেশিভাগই জানেনা ঠিক কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে হয়। যার কারণে সঠিক নির্দেশনা না থাকা অনেকেই তাদের পরিকল্পনাকে বাস্তবের রূপ দিতে বিভিন্ন বাধা সম্মুখীন হয়ে থাকেন। বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট থেকে আয় করা যায় খুব সহজে আয় করার জন্য কয়েকটি ওয়েবসাইট দেখানো হলো :

  • গুগল অ্যাডসেন্সঃ আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ অন্য কোম্পানি পণ্য প্রচার করে কমিশন করে ইনকাম করতে পারবেন।
  •  কন্টেন রাইটিংঃ আপনার ওয়েবসাইটে বা অন্য কোন ওয়েবসাইটে লেখালেখির কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।
  • লোকাল বিজ্ঞাপনঃ স্থানীয় ব্যবসায়ীদের বিজ্ঞাপন বিক্রি করে ইনকাম।
  • পেইড রিভিউঃ পণ্য বা সার্ভিস রিভিউ লিখে ইনকাম।
  • ব্যাক লিংক শেয়ারিংঃ লিংক শেয়ার করে ইনকাম।
  • ই-কমার্সঃ পণ্য বিক্রি করে সরাসরি আয় করা।

সাইবার সিকিউরিটি কাজ করে কিভাবে ইনকাম করবেন

এই সাইবার সিকিউরিটি যে ভবিষ্যৎ সেটা বুঝা একদম কঠিন ব্যাপার না। ভবিষ্যতে সবকিছু আরও ডিজিটাল হবে এটা আমি আপনি সবাই জানি। ১০ বছর আগে সবকিছু বা ৫ বছর আগে সবকিছু যত ডিজিটাল ছিলো এখন তার থেকে আরও বেশি ডিজিটাল হচ্ছে। যতোই ডিজিটাল হবে ততোই সিকিউরিটি বাড়বে, যতোই সিকিউরিটি বাড়বে ততোই সাইবার সিকিউরিটি জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।

এদিককার হ্যাকার থেকে শুরু করে, ব্যাকযাস্ট, স্পেশালিস, প্রোপার সাইবার সিকিউরিটি ম্যানেজমেন্ট করে সবার চাহিদা বাড়তে থাকবে। ইমেইল স্পাম আসা সাধারণ বেপার সাইবার সিকিউরিটির দুনিয়াই ফেরা যায় না তারপরেও এমন একটি বেসিক সিকিউরিটি ম্যানেজ করার জন্য মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার কোম্পানি সেটাপ হয়ে গেছে। এর ফলে বুঝা যায় সাইবার সিকিউরিটির দুনিয়াই কেমন ইনকাম হবে আশা করি বুঝতে পেরেছেন। 

লেখকের শেষ কথা

প্রতিটি সেক্টরের কাজরে আলাদা চাহিদা রয়েছে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো ফ্রিল্যান্সিং এ ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে প্রথমে কোনো একটি নির্দিষ্ট সেক্টরে দক্ষ হতে হবে। শুধু সাধারণ জ্ঞান থাকলেই হবে না আপডেটেড স্কিল অর্জন করতে হবে। প্রতিদিনের চাহিদা নতুন টুলস মার্কেট ট্রেন্ড এসব নিয়মিত জাসতে হবে। পাশাপাশি ধৈর্য নিয়মিত চর্চা এবং ক্লায়েন্টদের সাথে পেশাদার আচরণ বজায় রাখা। বাংলকদেশসহ পুরো বিশ্বেই এখন ফ্রিল্যান্সিং ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। তরুণ প্রজন্ম যদি সঠিকভাবে নিজেদের দক্ষতা বাড়িয়ে কাজ করে তাহলে ভালো কিছুর আশা করা যায়।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নাইস-সল্ভ; আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url